Take a fresh look at your lifestyle.

শেবাচিমের পরিবর্তন এখন দৃশ্যমান, অনেকেই বাহবা দিচ্ছেন সোসালমিডিয়ায়

৪৪৩

শাহিন সুমন :
পরিবর্তন এখন দৃশ্যমান, বলছি বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কথা। “অকেজো মেশিনারীজ” সচল, ইমার্জেন্সি ও ক্যাজুয়ালটি বিভাগ চালু, মূল ভবনে রোগীদের পেশার কমিয়ে আউট ডোর ডাক্তারদের স্থান পরিবর্তন। ডিসপেনসারি বিভাগ স্থানন্তর, আধুনিক মানের কেবিন, হাসপাতাল ক্যাম্পাসের সংস্কার এবং প্যাথলজি কালেকশন বুথ নতুন করে সাজানো সহ সম্পূর্ণ অটোমেটেড ল্যাব সিস্টেম চালু করা হয়েছে। এসব পরিবর্তন সময়ের দাবি হলেও ।

হাসপাতালের নতুন পরিচালক একজন সেনা কর্মকর্তা হওয়ায় এসব সম্ভব হয়েছে বলে মনে করছেন অনেকে। বছর খানেক হয় বরিশাল শের ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যোগদান করেছেন পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা: মশিউল মুনীর।

যোগদানের কিছুদিনের মধ্যেই ভেতরে ভেতরে অনেক কিছুরই পরিবর্তন হয়েছে এই হাসপাতালের। তা অনেকটাই দৃশ্যমান ছিলনা। কিন্তুন তার পরিবর্তনের মধ্যে এখন যেসব পরিকল্পনাগুলো ধীরে ধীরে বাস্তবে রুপ নিচ্ছে তখন সবার কাছেই বাহবা পাচ্ছেন তিনি।

স্বাস্থ্যখাত সংস্কারে ছাত্র জনতা দীর্ঘ এক মাস আন্দোলন করলেও এর মধ্যে দুইবার সংবাদ সম্মেলন করে এসব পরিবর্তনের কথা জানিয়েছিলেন পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা: মশিউল মুনীর। তখনও কেউ তার কথা বুঝতে পারেনি যা এখন অনেকেই দৃশ্যমান দেখে অবাক হচ্ছেন। যা বিগত সরকারের আমলে এমন পরিবর্তন হয়নি শেবাচিম হাসপাতালের।

প্রতিনিয়তই হাসপাতালের এসব পরিবর্তন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোষ্ট করে বর্তমান পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা: মশিউল মুনীরকে ধন্যবাদ জানাচ্ছেন।

এমনই ডা: আব্দুল মনেম স্বাদ তার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি পোষ্ট করে এমনটাই লিখেছেন (হুবহু তুলে ধরা হলো)
এটা দেখে নিশ্চয়ই কোন বেসরকারি হাসপাতালের ছবি মনে হচ্ছে!!!!
এটা কোন বেসরকারি হাসপাতাল নয়!!!এটা শের ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্যাথলজির কালেকশন বুথ!!!সম্পূর্ণ অটোমেটেড ল্যাব সিস্টেম।
আলহামদুলিল্লাহ আমরা এগিয়ে চলছি দুর্বার গতিতে।
কৃতিত্বের দাবীদার অবশ্যই সুযোগ্য পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা: মশিউল মুনীর স্যার।
পাশাপাশি স্যারের সহযোগী হিসেবে আমিও চেষ্টা করেছি সর্বোচ্চ সহযোগিতা করতে!!!

প্যাথলজি বিভাগের মেডিকেল অফিসার ডা: মিশু জানান, আধুনিক মানের প্যাথলজির কালেকশন বুথ স্থাপনের পাশাপাশি সম্পূর্ণ অটোমেটেড ল্যাব সিস্টেম চালুকরায় রিপোর্ট দ্রুত সেবাগ্রহিতার কাছে হস্তান্তর করা যাচ্ছে। এছাড়া আগে ছোট যায়েগা থাকায় রোগীদের বসার স্থান ছিলনা, সেখানে বড় পরিসরে বসার স্থান, বিশুদ্ধ খাবার পানি, বাথরুমের ব্যবস্থা এবং এক সাথে অনেকজন রোগী সেম্পোল দিতে পারায় বিরম্বনা কমছে।

Leave A Reply

Your email address will not be published.